বরগুনার বামনা উপজলার উত্তর কাকচিড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে ঢুকে সকল শিক্ষকদের সামনে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. হাসানুল কবির এর কব্জি কেটে নেয়া ও খুন করার হুমকী দেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছে।
আর এ অভিযোগ জিয়াউল আহসান(৬০) নামের বিদ্যালয়র একজন দাতা সদস্য প্রার্থীর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত জিয়াউল আহসান উপজলার দক্ষিন কাকচিড়া গ্রামর মির্জা আলী হাওলাদারর ছেলে।
বুধবার সকাল ১১ টায় হুমকীদাতা জিয়াউল আহসানের বিচারর দাবীতে উত্তর কাকচিড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়র সামনে মানববন্ধন করেন বিদ্যালয়র শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাসানুল কবির বলন, আমাকে কয়েক বার জিয়াউল আহসান মাবাইল ফোন দেন। আমি নামাজে থাকায় তার ফোন রিসিভ করতে পারিনি। পরে সে দুপুরের দিকে বিদ্যালয়ে ঢুকে কেন তার ফোন রিসিভ করিনি? তা জানতে চায় ও আমার কব্জি কেটে ফলার হুমকী দেয়।
অভিযুক্ত জিয়াউল আহসান বলেন, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচনর জন্য মাননীয় সংসদ সদস্য শওকত হাসানুর রহমান রিমন ডৌয়াতলা ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানকে সভাপতি নির্বাচিত করার জন্য একটি ডিও লেটার পাঠান। আমি সেই ডিও লেটার প্রধান শিক্ষকের কাছে জমা দেই। কিন্তু প্রধান শিক্ষক মাননীয় সংসদ সদস্যের সেই ডিও লেটারটি বরিশাল বোর্ডে পাঠায়নি। তাই সে বিষয়টি জানতে আমি বিদ্যালয় যাই। প্রধান শিক্ষককে আমি হুমকী প্রদান করেনি।
এ বিষয়ে বামনা থানার অফিসার ইন চার্জ মো: বশিরুল আলম বলেন, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মঙ্গলবার সন্ধ্যায় একটি সাধারণ ডায়রী করেছেন। আমরা ঘটনার সত্যতা পেয়েছি।
ইবাংলা /জেএন /১২ মে,২০২২