বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ, মুক্তিযুদ্ধ সবই ছিল অবহেলিত। পাকিস্তানি করনই ছিল ৭৫ পরবর্তী সরকারগুলো র মূল লক্ষ্য। বঙ্গবন্ধু নামটি উচ্চারণও ছিল বেআইনি। গুম, হত্যা, জেল ছিল নিত্যদিনের ঘটনা।
একজন শেখ হাসিনা যদি আওয়ামী লীগের হাল না ধরতেন কি হতো ভাবি। সামরিক স্বৈরশাসক দের একমাত্র আতংক ছিল এই শেখ হাসিনা ই। তাঁকে হত্যা করার নীলনকশা প্রণয়ন করা হয়েছিল এবং তা এখনো চলমান।
আরও পড়ুন…নবীজি সুসংবাদ দিলেন কন্যা সন্তানের মা-বাবাদের
এরশাদ আমলে তাঁর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাকে কঠোর সমালোচনা করা হয়েছিল। সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণের ফলেই স্বৈরাচার পতন সহজতর হয়েছিল। এমন অনেক আন্দোলন সংগ্রামে তাঁর সাহসী ভূমিকা ছিল মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ কে সঠিক দিকনির্দেশনা র সোপান।
কিভাবে রিক্সায় ,হেঁটে বাংলার মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বঙ্গবন্ধু র আদর্শে উদ্বুদ্ধ করেছেন তা যাঁরা দেখেছেন তাঁরাই বলতে পারবেন। একজন শেখ হাসিনা বেঁচে আছেন বলেই আজ মুক্তিযোদ্ধা রা সন্মানিত।
শেখ হাসিনা বেঁচে আছেন বলেই আজ উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা বেঁচে আছেন বলেই আজ কর্মকাণ্ডের মহাযজ্ঞে বাংলাদেশ। আল্লাহ বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দীর্ঘজীবি করুন। জন্মদিনে এই কামনা কোটি বাঙালির। আমিও তার মধ্যে একজন।
লেখক: অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ
ইবাংলা/জেএন/২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়েছে.