বুকাবুনিয়ার প্যানেল চেয়ারম্যান আবুল বাশার টাকা ফেরত দিয়েও মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত

গোলাম কিবরিয়া বরগুনা :

বরগুনার বামনা উপজেলার ১নং বুকাবুনিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের মৃত আবুল হোসেনের পুত্র প্রতিবন্ধী মোঃ আবুল বাশারের প্রতিবন্ধীভাতা ফেরত দিয়েও অবশেষে মিথ্যা ও ভিত্তীহীন অভিযুক্তের স্বীকার হয়েছেন একই এলাকার মেম্বর আবুল বাশার। ভূলে তার বিকাশে প্রতিবন্ধির টাকা আসলে তিনি প্রকৃত ব্যক্তিকে সেই টাকা ঐ ওয়াডের্র ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ আবুল বাশার ফেরত দিয়েছেন।

Islami Bank

এরপরেও মেম্বার আবুল বাশারকে তার প্রতিপক্ষরা ফাঁসাতে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করেছেন। তার নির্বাচনী প্রতিপক্ষরা শুধু মামলা করিয়েই ক্ষ্যান্ত হননি বরং মেম্বার আবুল বাশারকে ভিবিন্নভাবে হয়রানি করছেন। মোটা অংকের উৎকচদাবীসহ নানাবিধ দাবী করছেন তারা।

আরও পড়ুন…প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে ইবি ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ

আর ঘটনাটি বরগুনার বামনা উপজেলার বুকাবুনিয়া ইউনিয়নের চালিতাবুনিয়া গ্রামে। অভিযুক্ত ওই ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যানের নাম মো. আবুল বাশার মাতুব্বর। তিনি ওই ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য।

মেম্বার আবুল বাশার মাতুব্বর জানান,স্বামী জ্বরে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ৩ বছর ধরে কথা বলতে পারে না বললে আমি উপজেলা সমাজ সেবা অফিস থেকে প্রতিবন্ধী তালিকায় নাম অন্তর্ভূক্ত হলে গতবছর স্বামীকে ভাতার জন্য অনলাইনে আবেদন করানো হয়। আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেওয়া হয়।

এসময় তার কাছে ফোন নম্বর ও বিকাশ নাম্বার চাইলে তিনি আমেনা বেগম জানান তাদের নিকট বিভিন্ন এনজিও কিস্তির টাকা পাবেন তাই আমাদের নাম্বার না দিয়ে আপাতত আপনি একটি বিকাশ নাম্বার দিয়ে দেন। তাই আমি ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবুল বাশার মাতুব্বর আমার নাম্বারটা দিয়েছি। পরে এ আমেনা বেগম এলাকায় আসলে আমি তার টাকা ফেরত দেই। এখন আমেনা বেগম আমার নির্বাচনি প্রতিপক্ষের অর্থলোভের প্ররোচনায় পরে মোটা অংকের অর্থ পাওয়ার আশায় আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রানির পায়তারা করছেন।

এলাকার রুবেল হোসেন নামের একজন বলেন আমাদের ওয়ার্ড মেম্বার আবুল বাশার মাতুব্বর প্রতিবন্ধির উপকার করতে গিয়ে আজ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযুক্তের স্বীকার হয়েছেন। উপকারে আজ নিজের ক্ষতি নিজেই ডেকে আনলেন।

one pherma

মিজানুর রহমান সুমন গোলদার বলেন,আমার সামনে বসে ইউপি সদস্য এ প্রতিবন্ধির ভাতার আট হাজার আটশত টাকা ফেরত দিয়েছেন।রুহুল আমিন নামের আরো একজন জানান,ভাতার টাকা ফেরত নিয়ে এখন মেম্বারের বিরুদ্ধে উল্টো মিথ্যা মামলা করছেন। আমার এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

আরও পড়ুন…কবিরহাটে ঝড়ে লন্ডভন্ড দুর্গাপূজার মণ্ডপ

এ ব্যপারে ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান আবুল বাশার মাতুব্বর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমার ফোনে একটি ভাতার টাকা আসতো। তবে টাকাটি কার আমি প্রথমে জানতাম না। পরে খোঁজ নিয়ে জেনেছি ওই টাকা প্রতিবন্ধী আবুল বাসার এর। পরে তাদের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাদের বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তারা কয়েকদিন পূর্বে বাড়িতে আসলে আমি তাদের টাকা ফেরত দিয়ে দেই। এছাড়াও অফিসে যোগাযোগ করে তাদের নম্বর পরিবর্তমের জন্য চেষ্টা করেছি।

এলাকার রুবেল হোসেন নামের একজন বলেন আমাদের ওয়ার্ড মেম্বার আবুল বাশার মাতুব্বর প্রতিবন্ধির উপকার করতে গিয়ে আজ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযুক্তের স্বীকার হয়েছেন। উপকারে আজ নিজের ক্ষতি নিজেই ডেকে আনলেন।

মিজানুর রহমান সুমন গোলদার বলেন,আমার সামনে বসে ইউপি সদস্য এ প্রতিবন্ধির ভাতার আট হাজার আটশত টাকা ফেরত দিয়েছেন। রুহুল আমিন নামের আরো একজন জানান,ভাতার টাকা ফেরত নিয়ে এখন মেম্বারের বিরুদ্ধে উল্টো মিথ্যা মামলা করছেন। আমার এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

এ ব্যপারে ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান আবুল বাশার মাতুব্বর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমার ফোনে একটি ভাতার টাকা আসতো। তবে টাকাটি কার আমি প্রথমে জানতাম না। পরে খোঁজ নিয়ে জেনেছি ওই টাকা প্রতিবন্ধী আবুল বাসার এর। পরে তাদের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাদের বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তারা কয়েকদিন পূর্বে বাড়িতে আসলে আমি তাদের টাকা ফেরত দিয়ে দেই। এছাড়াও অফিসে যোগাযোগ করে তাদের নম্বর পরিবর্তমের জন্য চেষ্টা করেছি।

ইবাংলা/জেএন/০১ অক্টোবর ২০২২

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়েছে.

Contact Us