চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২৪০ নারী ও শিশু। এর মধ্যে ৫৪ জন ধর্ষণের শিকার ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৭ জন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় লিগ্যাল এইড উপপরিষদ।
দৈনিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, জানুয়ারি মাসে যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে ৬ জন। উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে ৬ জন, এরমধ্যে উত্ত্যক্তকরণের কারণে আত্মহত্যা করেছে ২ জন। নারী ও কন্যা পাচারের ঘটনা ঘটেছে ২টি। অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছে ৪ জন এরমধ্যে ৩ জনের অগ্নিদগ্ধের কারণে মৃত্যু হয়েছে।
যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১১ জন, এরমধ্যে ২ জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে মোট ১৪ জন। ৫ জন গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে, এরমধ্যে ১ জন গৃহকর্মীর হত্যার ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন কারণে ১৩ জন কন্যাসহ ৩৬ জনকে হত্যা করা হয়েছে।
২৫ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। ১২ জন কন্যাসহ ৩৭ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। ১১ জন অপহরণের ঘটনার শিকার হয়েছে। পুলিশী নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১ জন। ৫ জন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছে। বাল্যবিবাহের ঘটনা প্রতিরোধ করা হয়েছে ৫টি। এছাড়া ৮ জন কন্যাসহ ১০ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
ইবাংলা/ জেএন/ ১ ফেব্রুয়ারি , ২০২৩
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়েছে.