থাইল্যান্ড ও চীনের মধ্যে ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্ব অব্যাহতভাবে বিকশিত হচ্ছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ব্যাংককের প্রধানমন্ত্রী ভবনে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও থাই প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান ওচার মধ্যে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে এপেক নেতাদের অনানুষ্ঠানিক সম্মেলন সফলভাবে আয়োজন করায় থাইল্যান্ডকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট সি। তিনি বলেন, চীন ও থাইল্যান্ডের মধ্যে বন্ধুত্ব হাজার হাজার বছর ধরে চলে আসছে এবং দুই দেশের জনগণ একে অপরকে ভাই-বোন বিবেচনা করেন।

Islami Bank

আরও পড়ুন…নড়াইলে নবান্ন উৎসব

চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, চীন এবং থাইল্যান্ড একটি বহুমুখী কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিগত ১০ বছরে দুই দেশের মধ্যে ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্ব অব্যাহতভাবে বিকশিত হচ্ছে। সেসঙ্গে ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতা গভীরতর হচ্ছে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের একটি নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে।

তিনি বলেন, ‘চীন-থাইল্যান্ড সম্পর্ক উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় বেইজিং। একটি নতুন ঐতিহাসিক যুগ-সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আমরা থাইল্যান্ডের সঙ্গে মিলে ‘চীন ও থাইল্যান্ড একক পরিবার হিসেবে’ বিশেষ বন্ধুত্বকে এগিয়ে নিতে ইচ্ছুক। আরও স্থিতিশীল, আরও সমৃদ্ধ এবং আরও টেকসই চীন-থাইল্যান্ড অভিন্ন স্বার্থের কমিউনিটি গড়ে তুলতে চাই।’

one pherma

প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চীনের কমিউনিস্ট পার্টির বিংশতম জাতীয় কংগ্রেসের সফল আয়োজন এবং পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় তাঁকে উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছেন।

আরও পড়ুন…নোয়াখালীতে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ৪

থাই প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন যে প্রেসিডেন্ট সি’র নেতৃত্বে একটি সমাজতান্ত্রিক আধুনিক দেশ গড়ে তোলা, দ্বিতীয় শতবর্ষের লক্ষ্য অর্জন করা এবং চীনা জাতির মহান পুনরুত্থান প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়ায় উজ্জ্বল সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হবে চীন। সূত্র: ওয়াং হাইমান,সিএমজি।

ইবাংলা/জেএন/২০ নভেম্বর ২০২২

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়েছে.

Contact Us