২৪ জানুয়ারি ফিলিপিন্সের পর্যটনমন্ত্রী ক্রিস্টিনা গার্সিয়া ফ্রাসকো এবং ফিলিপিন্সে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত হুয়াং শি লিয়ান ম্যানিলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চীনা পর্যটকদের স্বাগত জানান।
ক্রিস্টিনা ফ্রাসকো বলেন, ‘ফিলিপিন্সে চীনা পর্যটকের আগমন নতুন বছরের একটি শুভ ও সুন্দর সূচনা। এটি ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়রের ৩ জানুয়ারি চীন সফরের ইতিবাচক ফলাফল। ফিলিপিন্স সবসময় চীনা বন্ধুদের স্বাগত জানায়!”
ফিলিপিন্সে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত হুয়াং শি লিয়ান বলেন, চীন-ফিলিপিন্স পর্যটন সহযোগিতা উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি চীনা পর্যটক ফিলিপিন্সে সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করতে আসবে।
চীনের সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয় গত ২০ জানুয়ারি চীনা নাগরিকদের পর্যটন পুনরায় চালু করার বিষয়ে একটি ঘোষণা দেয়। এতে বলা হয়, চীনা নাগরিকরা ২০টি দেশ সফর করতে পারবে। এর মধ্যে ফিলিপিন্স, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, লাওস-সহ আসিয়ান দেশগুলোর পাশাপাশি শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, কেনিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, রাশিয়া, সুইজারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, নিউজিল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, কিউবা ও ফিজি রয়েছে।
২০১৯ সালে, ফিলিপিন্সে মোট ৮.২৬ মিলিয়ন বিদেশি পর্যটক হয়েছিল। যার মধ্যে ১.৭৪ মিলিয়ন ছিল চীনা পর্যটক। যা মোট পর্যটকের ২১.১%। সূত্র: ইয়াং ওয়েই মিং, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।
ইবাংলা/টিএইচকে
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়েছে.