কেন্দ্র ঘোষিত এক দফা দাবি আদায়ের দাবীতে ঢাকা উত্তর বিএনপির নেতা ও বরগুনা-২ আসনের বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশি মিজানুর রহমান জাকির খান গুরুতর আহত হয়েছে।
তিনি ঢাকার আবদুল্লাহপুরের শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচীতে আওয়ামী পুলিশ লীগ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ মিলে এই পৈশাচিক আতর্কিত হামলায় গুরুতর আহত হন।
আরও পড়ুন…তৃনমূলের আস্থায় বাবু সুভাষ চন্দ্র হালাদার
আহত বিএনপি নেতা জাকির খান জানান, আর রাহা হসপিটালের ইমারজেন্সি বিভাগে হাত দেখানোর পরে ডাক্তার এক্সরে দেয়। এক্সরে করালে রিপোর্টে ধরা পড়ে হাত ফেটে গেছে, অর্থাৎ ভেঙ্গে গেছে। ব্যান্ডেজ করে দিয়েছে, ১৫ দিন হাত নাড়ানো যাবে না,রেস্টে থাকতে হবে।
বিমানবন্দর থানা শ্রমিক দলের আহবায়ক রুনু মোল্লার মাথা ফেটে গেছে, ওকেও প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। আমাকে এবং আমার নেতা কর্মীদেরকে বেদম ভাবে পুলিশ পিটিয়েছে। পুলিশের পিটানোর আঘাতে আমার বাম হাতটা ভেঙ্গে গেছে, বাম পায়ে।
পুলিশ তিনটে বাড়ি দেয়ার কারণে পায়ের অবস্থা ভালো না। আমার পি এস আতিকুর রহমান বেদম মার খেয়েছে, ওর চশমা ভেঙ্গে গেছে এবং পুলিশ ওর মোবাইল নিয়ে গেছে।জাকির খান আরো জানান।এক দফা দাবি আদায়ের দাবীত কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি অংশ।
আরও পড়ুন…জরুরি বৈঠকে বসছে আওয়ামী লীগ
হিসেবে উত্তরা বিএনএস সেন্টারের সামনে এ ঘটনা ঘটে। আমরা আব্দুল্লাহপুরের প্রবেশ মুখে বিএনএস সেন্টারের সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছি।
এছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তরের সংগ্রামী সদস্য সচিব আমিনুল হক, ফজলুল হক মিলন, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিন্স, বিমানবন্দর থানা শ্রমিক দলের সংগ্রামী আহ্বায়ক এস এ এম রুনু মোল্লাসহ অসংখ্য নেতা কর্মী আহত হয়।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়েছে.