বাংলাদেশের অবনতি বৈশ্বিক গণতান্ত্রিক সূচকে

এতে বলা হয় বিশ্ব গণতান্ত্রিক সূচকে দুই ধাপ অবনতি হয়েছে বাংলাদেশের। ২০২৩ সালে বিশ্বের ১৬৫টি দেশ ও দুটি অঞ্চলের মধ্যে ৫ দশমিক ৮৭ স্কোর নিয়ে ৭৫তম স্থানে জায়গা হয়েছে বাংলাদেশ: দেশ রুপান্তর

বৃহস্পতিবার যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক দ্য ইকোনমিস্ট সাময়িকীর ইকোনমিক ইনটেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) প্রকাশিত ডেমোক্রেসি ইনডেক্স ২০২৩-এ এমনটিই বলা হয়েছে। ইনটেলিজেন্স ইউনিটের এই সূচক পাঁচটি মানদণ্ড-নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও বহুদলীয় ব্যবস্থা, সরকারের কর্মকাণ্ড, রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং নাগরিক অধিকারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। বিশ্বের ১৬৫ দেশ ও দুটি অঞ্চলের গণতন্ত্র পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে ১০ স্কোরের ভিত্তিতে এই সূচক তৈরি করা হয়।

আরও পড়ুন: গাজায় ত্রাণের বস্তার নিচে চাপা পড়ে পাঁচ ফিলিস্তিনি নিহত

নির্বাচনে কিছু আন্তর্জাতিক মানদন্ড পূরণ হয় নি – যুগান্তরের শিরোনাম এটি। বিস্তারিত হল বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামগ্রিকভাবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মানদণ্ড পূরণ করতে পারেনি।

নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার, সমাবেশ, আন্দোলন, বক্তৃতা ইত্যাদি অংশগ্রহণ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু বাংলাদেশের নির্বাচনে তা সীমাবদ্ধ ছিল। বিচারিক কার্যক্রম এবং গণগ্রেফতারের কারণে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর তৎপরতা মারাত্মকভাবে সীমিত হয়ে পড়ে। বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন বিশেষজ্ঞ মিশনের চূড়ান্ত রিপোর্টে এসব কথা বলা হয়েছে। শুক্রবার ইইউর ওয়েবসাইটে রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়।

আরও পড়ুন:ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা সিটিতে ভোটগ্রহণ শুরু
ইসির ভুল, নাগরিকের খেসারত জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।

বলা হয় সাড়ে তিন লাখের মতো নাগরিকের এনআইডি সংশোধনের আবেদন ইসিতে জমা পড়ে আছে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর। অথচ জাতীয় পরিচয়পত্র ও সংরক্ষিত তথ্য-উপাত্ত (সংশোধন, যাচাই ও সরবরাহ) প্রবিধানমালা ২০১৪-এ উল্লেখিত জাতীয় পরিচয়পত্র বা সংরক্ষিত তথ্য-উপাত্তে মুদ্রণজনিত ভুল সংশোধন অংশে বলা হয়েছে, এনআইডি সংশোধনের আবেদন করার পর জরুরি হলে সাত কার্যদিবস, আর সাধারণ ফি দিয়ে আবেদন করলে তা ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হয়।

আরও পড়ুন: পুলিশ চুপ থাকলে আ.লীগ ঘর থেকেও বের হতে পারবে না: মান্না

সঞ্চয়পত্রের চেয়ে বেশি সুদ এখন ব্যাংকে – প্রথম আলোর শিরোনাম। বলা হচ্ছে ব্যাংকঋণের সুদের হার বাড়ছে। কোনো কোনো ব্যাংকে ঋণের সুদের হার ১৩ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। এর প্রভাবে ব্যাংকগুলো আমানতের সুদহারও বাড়াতে শুরু করেছে।

মার্কিন ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, ঋণ আদায়ে মন্দা ও ভাবমূর্তি সংকটের কারণে কিছু ব্যাংক আগে থেকেই তারল্যসংকটে ছিল। তারা বাড়তি সুদ দিয়ে আমানত সংগ্রহ করছিল। এখন মোটামুটি সব ব্যাংক আমানতের সুদহার বাড়িয়েছে। ফলে ব্যাংকে টাকা জমা রেখে ভালো মুনাফা পাওয়া যাচ্ছে। এমনকি কোনো কোনো ব্যাংক সঞ্চয়পত্র ও বন্ডের চেয়েও বেশি সুদ দিচ্ছে। এসব ব্যাংক তারল্যসংকটে রয়েছে। তারা অনেকটা বেপরোয়াভাবে টাকা সংগ্রহের চেষ্টা করছে।
ইবাংলা/এম এস

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়েছে.

Contact Us