দুবাইয়ে এশিয়া কাপে বাঁচা মরার লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বাকযুদ্ধে মেতে উঠেছিল বাংলাদেশ জাতি হিসেবে বাংলাদেশ বেশ আবেগপ্রবণ এক জাতি। এই দেশের মানুষের ক্রিকেট নিয়েও আবেগ চরমে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কর্তাব্যক্তিরাও আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটান হরহামেশাই।
আরও পড়ুন…নোয়াখালীতে বিএনপির গায়েবানা জানাজা
কেবল ক্রিকেট ভক্ত নয় পেশাদার ক্রিকেটাররাও আবেগে ভেসে যান মাঝে মাঝেই। মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে ক্রিকেটারদের সেই আবেগ ফুটে ওঠে। উদাহরণ হিসেবে সবার আগে চলে আসে বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিমের নাম।
ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ম্যাচে জয়ের আগেই আবেগে ভেসে যেতে দেখা গেছিল এই ক্রিকেটারকে। এর আগেও ২০১২ সালের এশিয়া কাপে ফাইনাল হারের পর সাকিবের সঙ্গেও আবেগে ভেসে যেতে দেখা যায় মুশফিককে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে আবেগে ভেসে এমন সব বিবৃতি দিয়ে বসেন যা নিয়ে পরে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এমনকি অনেক সময় অনুশীলনের ছবি বা ভিডিও আবেগপ্রবণমূলক ক্যাপশন দিতে দেখা যায় এই ক্রিকেটকারকে।
তবে পেশাদার ক্রিকেটারদের আবেগপ্রবণতা কমাতে হবে বলে জানিয়েছেন টাইগারদের টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। এশিয়া কাপে নিজেদের বিদায়ের পর সংবাদ সম্মেলনে এসে সাকিব জানিয়েছেন, বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের আবেগপ্রবণতা বিষয়ে আরও উন্নতি ঘটানো উচিত।
আরও পড়ুন…সামাজিক ফান্ড ফুলবাড়ী’ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত
খেলার মাঠে আবেগকে একপাশে রেখে মাথা দিয়ে খেলার আহ্বান জানিয়েছেন সাকিব। বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক গণমাধ্যমে বলেন, ‘আমরা খুবই আবেগপ্রবণ। এই আরেকটা দিকে আমাদের আরও উন্নতি করতে হবে। আবেগকে আলাদা রেখে খেলায় আরও মন দিতে হবে। আবেগ নয় বরং আমাদের মাথা দিয়ে খেলতে হবে।’
ইবাংলা/জেএন/২সেপ্টেম্বর,২০২২