ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দের সমন্বয়ে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদের নব কমিটির অনুমোদন দিয়েছে ইবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম। রবিবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় সভাকক্ষে নবগঠিত এ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। এ কমিটিকে ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব অর্পণ করা হয়।
এ কমিটিতে সভাপতি হিসেবে অধ্যাপক অরবিন্দ সাহা, সহ-সভাপতি অধ্যাপক শাহাদাৎ হোসেন আজাদ, অধ্যাপক ড. শেখ মহা. রেজাউল করিম ও অধ্যাপক ডঃ দেবাশীষ শর্মা, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডঃ বাকিবিল্লাহ বিকুল, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডঃ মাহবুব বিন শাজাহান, সাংগঠনিক সম্পাদক ডক্টর সঞ্জয় কুমার সরকার, দপ্তর সম্পাদক জয়শ্রী সেন, অর্থ সম্পাদক ড. সুতাপ কুমার ঘোষ।
সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক শিরিনা খাতুন বীতি, নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক শামীমা নাছরিন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক ড. আবু শিবলী মহাম্মদ ফতেহ আলী চৌধুরী, তরুণ প্রজন্ম বিষয়ক সম্পাদক মিঠুন বৈরাগী, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মহাম্মদ মাজেদুল হক, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ডঃ মোঃ আনিছুর রহমান।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক খালিদ হোসেন জুয়েল, আইন বিষয়ক সম্পাদক বিলাসী সাহা, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ফিরোজ খান, প্রচার প্রকাশনা ও গণমাধ্যম সম্পাদক রায়হান উদ্দিন ফকির, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ড ধনঞ্জয় কুমার, শিক্ষা ও সাহিত্য বিষয়ক ড. রোজী আহমেদ পদে দায়িত্ব পেয়েছে।
এছাড়া, সদস্য হিসেবে পদস্থ আছেন অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর সাদাত, মো. শহিদুল ইসলাম, হারাধন মোদক, নৌশিন সাইয়ারা অন্তি, নিশাথ আনজুম, মাথিয়া মিম ঐশী, সফিকুল আযম ভুইয়া, জান্নাতুল নাঈমা মুনা, শিবাজী চক্রবর্তী, সপ্রতীভ ইসলাম নিশাত, মো. আলী আরমান, সাইফুন্নাহার লাকী, আশফিকা শারমিন, সাদিয়া আফরিন।
এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর যেসব প্রতিবন্ধকতাগুলো এসেছে সেগুলো প্রতিরোধ করেছে সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে জড়িত ব্যাক্তিরাই। এই সোসাইটিতে আমার আপনার সত্যের উপর দাড়িয়ে যে পরিচিতি আমরা বাঙ্গালী, অসাম্প্রদায়িক, আমরা গণতন্ত্রমনষ্ক এই গুনগুলাকে এগিয়ে নিয়ে যায় সাংস্কৃতিক প্লাটফর্মের লোক গুলোই।
আর বাংলাদেশ মানেই হচ্ছে সাংস্কৃতিক আন্দোলন, সাহিত্যের আন্দোলন। ভাষা আন্দোলন ছিল একটি সাংস্কৃতিক আন্দোলন। এই আন্দোলনের পিছনে বঙ্গবন্ধুর ও অনেক অবদান ছিল।
আরও পড়ুন…চীনের উন্নয়নের অভিজ্ঞতা সবার জন্য শিক্ষণীয়: পাক প্রেসিডেন্ট
এই পরিষদের নামও যেহেতু বঙ্গবন্ধু নামে তাই আমি আশা করি এর কার্যক্রম ও সাংস্কৃতিক এবং বায়ান্নবিধ সংস্কৃতি হবে এবং সুদ্ধতার দিকে এগিয়ে যাবে।পূর্বে বেলা সাড়ে ১১টায় আনন্দ র্যালির মাধ্যমে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব মুর্যালে সমাপ্ত হয়। বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্যর মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
ইবাংলা/জেএন/১৫ জানুয়ারি, ২০২৩