সংশ্লিষ্টরা জানান, ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংকগুলো পঞ্জিকা বছরের আর্থিক হিসাব শেষ করে। এদিন বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্রিত করে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করে। যে কারণে এ দিনটিকে ‘ব্যাংক হলিডে’ হিসেবে ধরা হয়। ওইদিন ব্যাংক খোলা থাকলেও কোনো ধরনের লেনদেন হয় না। তবে এ সময় গ্রাহকেরা কার্ডের মাধ্যমে সীমার মধ্যে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
একইভাবে ১ জুলাই তারিখও ব্যাংক হলিডে হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। ওইদিনও ব্যাংকগুলোতে অর্ধবার্ষিকী প্রতিবেদন করা হয়।
নীতি অনুযায়ী ‘ব্যাংক হলিডে’ তে বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যান্য ব্যাংক গ্রাহকদের সঙ্গে কোনো ধরনের লেনদেন বা দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয় না।
শেয়ারবাজারের শেয়ারের অর্থ লেনদেন হয় ব্যাংকের মাধ্যমে। ব্যাংক বন্ধ থাকলে দেশের দুই শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) কোনো প্রকার লেনদেন হয় না। তবে রবিবার শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকলেও দাপ্তরিক কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।