পাহাড়ে বসবাসরত নতুন প্রজন্মের নারীদেরকে জরায়ুমুখ ক্যান্সার থেকে রক্ষায় ১০ থেকে ১৫ বছর বয়সী নারী শিশুদের এইচপিভি টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে রাঙামাটির স্বাস্থ্য বিভাগ কর্তৃপক্ষ।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে রাঙামাটিতে স্বাস্থ্য বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২৪শে অক্টোবর থেকে পরবর্তী ১৮ কর্মদিবস পর্যন্ত রাঙামাটির ৫০টি ইউনিয়নের ১৫৯টি ওয়ার্ডের ৯৫৫ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২৭ হাজার ৯০০ শিক্ষার্থী ছাড়াও এর বাইরে ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী ১৫৬৭ জনসহ সর্বমোট ২৯৪৬৭ নারী শিশুকে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইনের আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
রাঙামাটির সিভিল সার্জন ডাঃ নূয়েন খীসার সভাপতিত্বে উক্ত সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডাঃ তানজীল হোসেন। এসময় রাঙামাটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াৎ হোসেন রুবেল, প্রবীণ সাংবাদিক প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি একেএম মকছুদ আহামেদ, রিপোর্টাস ইউনিট এর সভাপতি সুশীল প্রসাদ চাকমাসহ রাঙামাটিতে কর্মরত বিভিন্ন গণমাধমের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ‘সরকারি টিকার গুণগতমান নিঃসন্দেহে সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন ছাড়া কোনও টিকা সরকারিভাবে দেওয়া হয় না। এই টিকার কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।’ রাঙামাটিতে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করার জন্য গণমাধ্যমসহ সচেতনমহলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।
ইবাংলা/ বা এ