গত মে মাসে ফোর্বসের সবেচেয়ে বেশি আয় করা ক্রীড়াবিদদের তালিকায় শীর্ষস্থানে ছিলেন পর্তুগিজ তারকা ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। তারই প্রেক্ষিতে।
এবারে তিনি জায়গা করে নিলেন গিনেজ বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেগিনেজ বুকে ২০২৩ সালের সর্বাধিক উপার্জনকারী ক্রীড়াবিদ হিসেবে নিজের নাম তুলেছেন আল নাসরের এই তারকা।
আরও পড়ুন…নোয়াখালীতে ইশরাকের বহরে হামলা, মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ
ফোর্বসের হিসেব অনুযায়ী, এ বছরে মাঠ থেকে রোনালদোর আয় ৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার ও মাঠের বাইরের আয় ৯ কোটি ডলার। সব মিলিয়ে ১৩ কোটি ৬০।
লাখ ডলার আয় করায় সর্বাধীক উপার্জনকারী ক্রীড়াবিদ হিসেবে গিনেজ বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে আরও একবার জায়গা করে নিয়েছেন এই ফুটবলার।এটি রোনালদোর সব মিলিয়ে তৃতীয়বারের মতো সবচেয়ে বেশি উপার্জনকারীদের তালিকায় শীর্ষে ওঠার ঘটনা।
নতুন এই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস গড়ার পথে পর্তুগিজ এই তারকা পেছনে ফেলেছেন আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসিকে। ২০২২ সালে সবচেয়ে বেশি আয় করা খেলোয়াড় হিসেবে ফোর্বস ও গিনেজ বুকে জায়গা করে নিয়েছিলেন মেসি। সে বছর তার আয় ছিল ১৩ কোটি ডলার।
আরও পড়ুন…ডিইউজে’র সিনিয়র সহ-সভাপতি কার্টুনিস্ট এম এ কুদ্দুস আর নেই
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রায় দ্বিগুণ বেতনে সৌদি ক্লাব আল নাসরে যোগ দেন রোনালদো। তার এই সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে শীর্ষে ওঠার জন্য।এ ছাড়া নাইকির সঙ্গে চুক্তি এবং তার নিজস্ব ব্র্যান্ড সিআর সেভেন থেকেও বেশ ভালো আয় করেন রোনালদো।
মাঠে রোনালদোর যে ৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার আয় দেখানো হয়েছে সেটি মূলত আসে তার বেতন, প্রাইজ মানি ও বোনাস থেকে। আর মাঠের বাইরের আয় আসে স্পনসরশিপ চুক্তি, দূত হিসেবে উপস্থিতিসহ বিভিন্ন খাত থেকেরোনালদো ছাড়া শীর্ষ উপার্জনকারী ১০ খেলোয়াড়দের মধ্যে জায়গা পাওয়া অন্য দুই ফুটবলার হচ্ছেন মেসি ও কিলিয়ান এমবাপ্পে ।
তালিকার দুইয়ে থাকা মেসি এক বছরে আয় করেছেন ১৩ কোটি ডলার। যেখানে মাঠ থেকে আয় ছয় কোটি ৫০ লাখ ডলার ও মাঠের বাইরে থেকেও ছয় কোটি ৫০ লাখ ডলার। আর তিনে থাকা এমবাপ্পের আয় ১২ কোটি ডলার, যেখানে ১০ কোটি ডলারই ফরাসি তারকা আয় করেছেন মাঠ থেকে।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়েছে.