আরও পড়ুন…তারেক কানেকশন : আওয়ামী লীগে ভর করে হাশেম রেজার অস্বাভাবিক উত্থান
এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে ভারতের রেল ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী দর্শনা বিক্রম এবং ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান অভ্যর্থনা জানান। আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রধানমন্ত্রী উঠবেন হোটেল আইটিসি মাওরায়।
উল্লেখ্য ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী বলেন, যে কেউ প্রধানমন্ত্রী হোক না কেন, আমাদের তো পাশাপাশি থাকতে হবে। সমস্যা সবই আমরা জানি। ওই সমস্যাগুলো তো সরে যাবে না।
আরও পড়ুন…জানালার গ্রিল বানাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
অনেক বিনিয়োগ, পণ্য আমদানি-রফতানি, ট্রেনের সংযোগ–যেগুলো ১৯৬৫ সালে সব বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, সেগুলোকে আবার পুনঃসংযোগ করা হচ্ছে। নতুন ট্রেন চলছে।’
আবার হাসিনা-মোদি মুখোমুখি হলে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব বলে মনে করেন নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও গবেষক স্মৃতি পট্টনায়েক।তিনি বলেন, ‘শীর্ষ পর্যায়ে কথা হলে সবসময় একটা প্রচেষ্টা থাকে।
আরও পড়ুন…পাকিস্তানি অভিনেত্রীর আর্তনাদ!
যখন প্রধানমন্ত্রী কথা বলেন, তখন সিদ্ধান্তগুলো খুব তাড়াতাড়ি নেয়া যায়। কতগুলো ইস্যু আছে, যেগুলো নিয়ে কথা বলা জরুরি। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) মধ্যে অনেকবার বৈঠক হয়েছে।
ইস্যুগুলো খুবই কাছাকাছি। তাহলে সহযোগিতা কেন হচ্ছে না? এটা নিয়ে দোষারোপ করলে কোনো লাভ হবে না।’তবে এতকিছু ধারণা আর সম্ভাবনার কতটুকু প্রতিফলন ঘটবে এবারের সফরে, তা-ই দেখার অপেক্ষা।
ইবাংলা/তরা/৫ সেপ্টেম্বর ২০২২