পরশ পাথর শেখ হাসিনা

আমি কোন রূপ কথার গল্পের পরশ পাথরের গল্প শোনাতে আসিনি। আমি এসেছি যার পরশে হয়েছে বিন্দু থেকে বৃত্ত, যার পরশে ছেঁয়ে গেছে মাটির সবুজ থেকে সূর্যের লাল, উন্নয়নের ভান্ডার এতোই বিশাল। জীবন্ত এই কিংবদন্তী দেশ রত্ন শেখ হাসিনার গল্প শোনাতে।

আজ ইতিহাসের পাতায় পাতায় মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে এক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ নাম বাংলাদেশ, যে দেশের মাাটি পবিত্র হয়ে আছে লাখো শহীদের রক্তে ভিজে।সে দেশে জম্মেছে এক স্মরন কালের স্মরনীয়,বিশ্বে আজ পূজনীয়, বীর, সাহসী, বিজয়িনী, জীবন্ত কিংবদন্তী, কীর্তিমতি মহিয়সী নারী শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনা মানে লাল সবুজের বুকে উন্নয়নের স্রোত ধারা। শুধু কন্যা, জায়া, কিংবা নয় জননী,শেখ হাসিনা মানে অবিরাম উন্নয়ন, উন্নয়নের খনি। স্বাধীন বাংলার স্থপতি বঙ্গ পিতার পথ অনুসরন করে দু’চোখে অনন্ত অসীম, অফুরান স্বপ্ন নিয়ে হেঁটে চলেছে শেখ হাসিনা।

বিশ্ব দরবারে ১৯ কোটি জনগণের উন্নয়নের বীজ শতভাগ বুকে বপন করে, ধ্যানে, জ্ঞানে অস্থি- মজ্জায়, জাগ্রত কিংবা নিদ্রায়, নিরলস নিবেদিত প্রাণ হয়ে শত বাধাঁ পেরিয়ে মৃত্যুঞ্জয়ী উন্নয়নের উর্ধ্বগতি নিয়ে এগিয়ে চলেছে যে নারী তাঁর নাম শেখ হাসিনা।

কেউ ভুলবেনা, ভুলতে না পারি, সংখ্যালঘু সমঝোতা তৃতীয় লিঙ্গের বৈষম্যতা, মঙ্গাঁ পিরিত মহামারী নিমূর্ল হয়েছে তার হাত ধরে। জনগণের অন্তর্যামী উন্নয়নের অগ্রদূত হয়ে এগিয়ে চলেছে দূর্বার গতি নিয়ে। দেশ রত্ন শেখ হাসিনা অকুতোভয় বীর হয়ে জলস্থল জয় করে পারি দিয়েছে আকাশ থেকে মহাকাশ, যেখানেই রেখেছে হাত ফলেছে সোনা, নাম তার পরশ পাথর, শেখ হাসিনা উন্নয়ন যার অঙ্গীকার।

শেখ হাসিনা করেছে ঘুমন্ত নারী সত্তাকে জাগ্রত। নারীর ক্ষমতায়ন ও নারী পুরুষে সম-অধিকার নিশ্চিত করেছে, জীবন্ত এই সত্য ইতিহাস পারবেনা করতে অস্বীকার। নারী ছুঁয়েছে ভূমি থেকে দিগন্ত, দেশ রত্ন শেখ হাসিনা আজ তারকা মন্ডিত নক্ষত্র খচিত ইতিহাসের অঙ্গ। শেখ হাসিনার প্রতিবাদ্য ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র মুক্ত, সোনার বাংলার কেউ রবেনা নিরক্ষর। বাংলার জনগণ সকলেই হবে অক্ষর জ্ঞান যুক্ত।

আরও পড়ুন…বিএনপির বিদায় নেওয়ার সময় এসেছে রাজনীতি থেকে : ওবায়েদুল কাদের

কেউ রবেনা গৃহহারা, গৃহহীন,একটি বাড়ি, একটি খামার, উন্নয়নের সিঁড়ি, বিধবা অসহায় দুস্থ নারী আরো পাচ্ছে বয়ষ্ক ভাতা, বয়ষ্ক নর-নারী যুব উন্নয়নের ভাবনা শেখ হাসিনারই। মৎষ চাষে সারা বিশ্বে বাংলাদেশ আছে শীর্ষে। সোনার বাংলা সোনায় সোনা রুপালী ইলিশ নদী ভরা কানায় কানা, সোনার বাংলায় সোনালী আঁশে স্বপ্ন পূরনে আজ বাংলা হাসে।

পাটের শাড়ি, পাটের জুতা, পাটের ব্যাগ, পাটের সুতা, উন্নয়নের কান্ডারী নাম শেখ হাসিনা। তাঁরই উন্নয়নের জোয়ারে বাংলাদেশ আজ রোল মডেল বিশ্ব দরবারে। অভাবনীয় উন্নয়নমান শেখ হাসিনার অবদান। হবে যানযট মুক্ত ঢাকা, ঘুরবে রেলের চাকা, মেট্টোরেলের দিশারী তকমা যদি হয় নাম শেখ হাসিনা। যানযট নিরসনে শত শতাব্দীর অপ্রত্যাশিত মাইল ফলক উড়াল সেতুর ভাবনা, শেখ হাসিনা তারি উড়াল সেতু সোনার বাংলায় পরিভ্রমনে এনেছে ধূমকেতু সমপরিমান স্বাচ্ছন্দ্য। স্বপ্ন ছিল পদ্মা সেতু পারি দেব গাড়িতে স্বপ্ন আজ চিরন্তন বাস্তব ভূ-পৃষ্ঠের বুকে বিশ্বের বিষ্ময় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।

শেখ হাসিনা মানে যুগান্তকারী কারোত্তীর্ণ উন্নয়ন, ভাবনা অপ্রতিরোধ্য উন্নয়ন, উন্নয়নের বিস্ফোরন। ১,৪৭,৫৭০ বর্গ মাইলের সোনার বাংলার ভূমি জুড়ে উন্নয়ন আর উন্নয়ন, দৃশ্যমান উন্নয়নের অগ্নি কন্যা শেখ হাসিনা।
পল্লী উন্নয়নে প্রত্যন্ত অঞ্চল আজ অগ্নি ঝড়া উন্নয়নে উন্নিত। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, শিক্ষা ,স্বাস্থ্য ,রাস্তা-ঘাট, কল্পনাতীত ,নয়নাভিরাম সৌন্দর্য্য, স্বপ্ন আজ শেখ হাসিনার বদৌলতে বাস্তব, আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত, উন্নয়নের মূর্ছনায় বিশ্বে আজ বাংলাদেশে বরেন্য ভূমি।

আরও পড়ুন…শ্রী শ্রী শিব বাবার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নগ্ন পদযাত্রা ও মহাপূর্ণস্নান অনুষ্ঠিত

সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা বিশ্ব নেতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, বাঙালী মহীয়সী নারীর নাম শেখ হাসিনা। সোনার বাংলার সোনালী স্বপ্নে যে থাকে মগ্ন ভাবনা তার স্বচ্ছ, স্বপ্ন তার এক রবি গুচ্ছ, করে অন্যায়কে উপাক্ষান এনেছে উন্নয়নে উন্নয়নের সোপান।

আজ যে শিশুর জন্ম হলো পড়বে যখন অ,আ,ক,খ,আগামী প্রশ্ন তার সোনার বাংলা কে গড়েছে এটা তার অধিকার?
বাংলার আকৃতি, ভূমি জুড়ে প্রকৃতি, বসুন্ধরার বুকে শেখ হাসিনা আলোকিত আলোর জোনাকী।

শেখ হাসিনা তুমিই জন্মভূমি, মাতৃভূমি সোনার বাংলার চিরন্তন চিত্র। আজ চিরন্তন শ্বাশত ইতিহাস সংকল্পের জয়ধ্বনি। ইতিহাসের আকাশে, বাতাশে, প্রতিনিয়ত, প্রজ্জলিত, প্রতিয়মান, প্রতিধ্বনিত। রবে নশ্বর পৃথিবী যতকাল, কালের কন্ঠে যুগ যুগান্তে ইতিহাস তার গাইবে গুন কীর্তন গুনগান, জীবন্ত এই কিংবদন্তী ইতিহাস তার দেবে প্রমান।

জয় বাংলা জয় শেখ হাসিনা চির স্বরনীয় নাম, এই নাম ইতিহাস জুড়ে রবে অবিনশ্বর চির অম্লান।।
জয় বাংলা ! জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হউক !

ইবাংলা/জেএন/১০আগস্ট,২০২২