তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে সংঘটিত ৭.৮ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পের ৬ দিন পেরিয়েছে। সময় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কমছে ধ্বংস্তূপের নিচে আটকেপড়াদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা।
বিপরীতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতদেহ উদ্ধারের সংখ্যা। এখন পর্যন্ত তুরস্ক ও সিরিয়া দুই দেশ মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ছাড়িয়েছে। খবর আল-জাজিরার।
রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) তুরস্কে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ২৪ হাজার ৬১৭ এ পৌঁছেছে এবং সিরিয়ায় ৪ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি হয়েছেন।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, সিরিয়ায় ৫ দশমিক ৩ মিলিয়ন মানুষ ভূমিকম্পের পরে গৃহহীন হতে পারে এবং তুরস্ক এবং সিরিয়ায় প্রায় ৯ লাখ লোকের জরুরি গরম খাবারের প্রয়োজন রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে থাকা ব্যক্তিদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা দ্রুত কমে আসছে। ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ৬ দিন পর উদ্ধারকারীরা তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ধ্বংসস্তূপ থেকে সাত মাস বয়সী এক শিশু এবং এক কিশোরীকে উদ্ধার করেছে।
আরও পড়ুন…সাহাবুদ্দিন চুপ্পু রাষ্ট্রপতির মনোনয়নে পাবনায় আনন্দ মিছিল
এখনও অনেকেই জীবিত উদ্ধার হচ্ছেন। তুরস্কের রাষ্ট্রীয় মিডিয়া জানিয়েছে, গাজিয়ানটেপ শহরের একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৩ বছর বয়সী এসমা সুলতানকে টেনে বের করা হয়। গত সোমবার ভোরে আঘাত হানা ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে।
ইবাংলা/ জেএন/১২ ফেব্রুয়ারি , ২০২৩
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়েছে.