একুশে পদকপ্রাপ্ত নন্দিত কথাসাহিত্যিক, অধ্যাপক হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, হাসান আজিজুল হক তাঁর সাহিত্যকর্ম ও সৃজনশীলতার জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
প্রখ্যাত কথাশিল্পী একুশে পদক প্রাপ্ত লেখক হাসান আজিজুল হক আজ তার রাজশাহীর বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। দীর্ঘদিন ধরে তিনি নানা অসুখে ভুগছিলেন। এর আগে তাকে ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। তারপর থেকে তিনি রাজশাহী অবস্থান করছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
তিনি বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কথাসাহিত্যিক হিসেবে পরিগণিত। ষাটের দশকে আবির্ভূত এই কথাসাহিত্যিক তার সুঠাম গদ্য এবং মর্মস্পর্শী বর্ণনাভঙ্গির জন্য প্রসিদ্ধ। জীবনসংগ্রামে লিপ্ত মানুষের কথকতা তার গল্প-উপন্যাসের প্রধানতম অনুষঙ্গ। রাঢ়বঙ্গ তার অনেক গল্পের পটভূমি। আগুনপাখি (২০০৬) হক রচিত প্রথম উপন্যাস। তিনি ১৯৭০ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। বাংলাদেশ সরকার তাকে ১৯৯৯ সালে একুশে পদকে ও ২০১৯ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করে।
প্রখ্যাত কথাশিল্পী একুশে পদক প্রাপ্ত লেখক হাসান আজিজুল হক আজ তার রাজশাহীর বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। দীর্ঘদিন ধরে তিনি নানা অসুখে ভুগছিলেন। এর আগে তাকে ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। তারপর থেকে তিনি রাজশাহী অবস্থান করছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
তিনি বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কথাসাহিত্যিক হিসেবে পরিগণিত। ষাটের দশকে আবির্ভূত এই কথাসাহিত্যিক তার সুঠাম গদ্য এবং মর্মস্পর্শী বর্ণনাভঙ্গির জন্য প্রসিদ্ধ। জীবনসংগ্রামে লিপ্ত মানুষের কথকতা তার গল্প-উপন্যাসের প্রধানতম অনুষঙ্গ। রাঢ়বঙ্গ তার অনেক গল্পের পটভূমি। আগুনপাখি (২০০৬) হক রচিত প্রথম উপন্যাস। তিনি ১৯৭০ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। বাংলাদেশ সরকার তাকে ১৯৯৯ সালে একুশে পদকে ও ২০১৯ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করে।
ইবাংলা/ এইচ / ১৫ নভেম্বর, ২০২১