পাকুল্লা ইউনিয়নের উন্নয়ন ও শান্ত চেয়ারম্যান

বগুড়া প্রতিনিধি :

বগুড়া সোনাতলা উপজেলার পাকুল্লা ইউনিয়নের উন্নয়নের আরেক নাম চেয়ারম্যান জুলফিকার আলী শান্ত। চেয়ারম্যান শান্ত দুর্নীতি, অনিয়ম, মাদক ব্যবসাসহ সকল প্রকার অপকর্মের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানো তাঁর মূল বৈশিষ্ট। জানা গেছে, বিগত ইউপি নির্বাচনে শান্ত নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই এলাকার উন্নয়নসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীর সঙ্গে তাঁরেআত্মার সম্পর্ক বলে মনে করেন সার্বক্ষণিক।

সূত্রমতে জানা গেছে, এলাকার সাধারণ জনতাসহ দলীয় তথা ছাত্রলীগ-যুবলীগের আস্থাভাজ হয়ে উঠেছেন শান্ত চেয়ারম্যান। তিনি সবসময় স্বপ্নে বিভোর থাকে এলাকরা নানা ধরণের আউন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ে। এলাকার পদ্মপাড়া হুয়াকুয়া, নিশ্চিন্তপুর, আচারেরর পাড়া,পাকুল্লা, উত্তর করমজা, রাধাকান্তপুর ও সাতবেকী গ্রামের বেশ কয়েকজন শিক্ষক রাজনীতিবিদ ও সাধারণ মানুষ শান্ত চেয়ারম্যানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তারা বলেন চেয়ারম্যানের আচরণের আমরা এলাকাবাসি সন্তুষ্টি পোষণ করি।

পাকুল্লা ইউনিয়নের স্থানীয় অনেকেই ই-বাংলার কাছে বলেন, শান্ত চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়নসহ এলাকার মানুষই যেন তাঁর স্বজন বলে মনে করেন। এলাকার কারো কোন ধরণের অনাকাঙ্খিত ঘটনা বা বিপদ ঘটলেই রাতের আধাঁর হলেও সহযোগিতার জন্য ছুটে আসেন ঝড়ের বেগে। এসব কারণে শান্ত চেয়ারম্যান ইউনিয়নবাসীর নিকট সুখ-দুঃখের সঙ্গী ও জনপ্রিয় চেয়ারম্যান বা সমাজসেবক হয়ে উঠেছেন।

জানা গেছে, এলাকার রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কার্লভাট, স্কুল-মাদ্রাসা ও মসজিদ নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণ করায় শান্ত চেয়ারম্যান একাগ্রতা ও নিষ্ঠার সাথে কার্য সম্পাদন সহযোগিতা করে থাকেন বলেও স্থানীয় জনগণ স্বীকার করেন।

স্থানীয়রা আরও বলেন, পাকুল্লা ইউনিয়নের জুলফিকার আলী শান্ত চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের দেশব্যাপি সর্বক্ষেত্রেই উন্নয়নের ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে এই ইউনিয়নে পূর্বের তুলনায় অনেক বেশিে উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে।

এলাকার প্রতিদ্বন্দী বা প্রতিপক্ষ গ্রুপ শান্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় বানানোর অভিযোগ করেন। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ই-বংলার থেকে যোগাযোগ করা হলে চেয়ারম্যান শান্ত বলেন, আমার ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় আছে। আমি সেখানেই পরিষদের যাবতীয় কাজকর্ম করে থাকি। কিন্তু জনগণের যখন তখন ছোট খাটো চাহিদা বা প্রয়োজন মেটানোর জন্য স্কুলের একটি কক্ষে মাঝে মধ্যে অস্থায়ী কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করি। তাও এই মহামারি করোনাকলীন সময়ে স্কুল বন্ধ থাকাতে।

শান্ত চেয়ারম্যান তার দক্ষতায় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কাবিখা টিআর ও ভি জিএফ এর চাল গম সুসম বন্টনের মাধ্যমে ইউনিয়নব্যাপী ভূমিহীন ও দরিদ্রদের মাঝে বিতরণ করা ও রাস্তা-ঘাটের নির্মাণে তৎপর থাকেন। এছাড়া অনেক গরীব অসহায়দের মাঝে আরডিএ প্রকল্পের গরু ও ছাগল বিতরণ করেছেন শান্ত চেয়ারম্যান।

ই-বাংলা/ পাকুল্লা/ ই, ৮ জুলাই, ২০২১

উন্নয়নচেয়ারম্যানশান্ত
Comments (0)
Add Comment