টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের হোয়াইক্যং বাজারের পর যে সীমান্ত রেখা সেখানের দূরত্ব মাত্র তিনশ কিলোমিটার। মিয়ানমার অংশে খুব সকালে শুরু হয় সংঘর্ষ। বৃষ্টির মতো গুলি চলে অনেকক্ষণ। কোনো এলাকা শান্ত আবার নতুন করে কোনো এলাকা অশান্ত। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে রক্তক্ষয়ী এই সংঘর্ষে চরম ভোগান্তিতে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকার মানুষ।
শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার থেকে যেখানে গুলি এসে পড়েছে, সেখান থেকে মাত্র ১০০ গজ পশ্চিমে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) সীমান্ত ফাঁড়ির অবস্থান।
এদিকে বান্দরবানের নাইখ্যাংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম এলাকায় মিয়ানমারের ছোড়া রকেট লঞ্চারটি ঘিড়ে রেখেছে সেনাবাহিনী ও বিজিবি। মসজিদের মাইক থেকে ঘোষণা দিয়ে এলাকাবাসীকে সাবধানে চলাচলের অনুরোধ করা হয়েছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ঘুমধুমের উত্তরপাড়া এলাকায় বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে শাকসবজি নিয়ে গেছে বিদ্রোহী আরকান আর্মির সদস্যরা। পুরো এলাকায় এখনো চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। শঙ্কায় আছেন তারা।